=তিনি জানেন যা, আমরা জানি না তা=

খুনোখুনি, অরাজকতা, বিশৃঙ্খলায় তারা গোটা ধরণীকে, ধরণীর অবস্থাকে ভয়াবহ আর বিপর্যস্ত করে তুলেছে। এহেন কর্মজজ্ঞ থেকে নিভৃত হবার কোনো লক্ষণ-ই তাদের মধ্যে নেই। সারা দুনিয়ায় ফাসাদ আর ফাসাদ। স্রষ্টার অবাধ্যতার চূড়ান্ত সীমা-পরিসীমা অতিক্রম করে ফেলেছে তারা। বিশ্বের স্রষ্টা ভীষণ অসন্তোষ তাদের প্রতি। তাদের কার্যক্রমের প্রতি। পাঠিয়ে দিলেন ফেরেশতাদের, তাদের উৎখাতের জন্য। শায়েস্তার জন্য। সেই ফেরেশতা দলের নেতৃত্বে ছিলেন ইবলিশ। ইবলিশ তখন বড্ড আবেদ-ফেরেশতা। ইবলিশের নেতৃত্বে ফেরেশতা দল তাদের ওপর ভীষণ চড়াও হলেন। একে একে কতল করতে লাগলো তাদেরকে। দেশান্তর-দ্বীপান্তর করে দিলো তাদেরকে। কাউকে কাউকে নির্বাসন করা হলো সাগরে, কেউ কেউ লুকিয়ে থাকতে লাগলো পাহাড়ের গুহায়, ভিবিন্ন নির্জন স্থানের অলতে-গলিতে। হ্যাঁ, তাদের কথা-ই বলা হলো, যারা আমাদের পূর্বে পৃথীবিতে বসবাস করে গেছে, এবং যাদের-ই স্থলাভিষিক্ত করা হয়েছে আমাদেরকে তথা মানবজাতিকে! শুনশান পৃথিবী। আর কোনো উৎপাত নেই, উত্তাপ নেই তাদের। জগতসমূহের স্রষ্টা আল্লাহ সুবহানাহু ও’তাআলা একটা সমাবেশ ডাকলেন। পবিত্র আর নিষ্পাপ ফেরেশতাদের সমাবেশ। এই শুনশান বিশ্বে আল্লাহ সুবহানাহু ও...